ক্যান্সার প্রতিরোধক খাবার
ক্যান্সার একটি
খুবই ভয়ানক ব্যাধি। এই রোগকে কোথায় ক্যান্সারকে বলা হয় ‘মরণব্যাধি’। তাই এই রোগ থেকে নিজেকে বাঁচাতে চাইলে খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তন আনতে হবে।
চিকিৎসকরাও বলেন
পুষ্টিকর খাদ্যের খাওয়ার মাধ্যমেই বিভিন্ন প্রকার রোগ প্রতিরোধের কথা । শুনলে
আপনারা অবাক হবেন, এমন কিছু প্রাকৃতিক খাদ্য রয়েছে যা এই ক্যান্সারও প্রতিরোধ করতে
সক্ষম। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এই খাবারগুলো রাখা হলে মরণব্যাধি ক্যান্সার
থেকে দূরে থাকা সম্ভব যদি সৃষ্টিকর্তা চান। চলুন জেনে নেয়া যাক সেই খাবারগুলো
সম্পর্কে-
মধু
পূর্বের আলোচনা হতে পরিষ্কার হয়েছে যে, মধুতে ব্যাকটেরিয়া নির্মুলের ক্ষমতা বিদ্যমান। গ্যাস্ট্রিক ও ডিওডেনাল আলসার-এর জন্য দায়ী “হেলিকো-ব্যাকটর পাইলরী” নামক ব্যাকটেরিয়াকেও নির্মূল করতে পারে।
সেই সাথে মধু ক্যান্সার ও হৃদরোগ প্রতিহত করতে পারে। ক্যান্সার এবং হৃদরোগের অন্যতম কারণ হলো, মুক্তমূলক বা ফ্রিরেডিক্যাল।এন্টিঅক্সিডেন্ট, মূক্তমূলক বা ফ্রি রেডিক্যালের বিরুদ্ধে কাজ করে, ক্যান্সার, হৃদরোগসহ অনেক রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।মধুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এন্টি-অক্সিডেন্ট। মধু যত ঘন বা গাঢ় হবে, এন্ট্রি অক্সিডেন্ট এর পরিমাণ তত বেশী থাকবে।ফলে নিয়মিত মধু সেবনে ক্যান্সার ও হৃদরোগসহ বহুবিধ রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।মধুর সহিত কালিজিরা সেবনে ক্যান্সারের বিরুদ্ধে বিস্ময়কার ভূমিকা রাখতে সক্ষম।
বাদাম
বাদামে রয়েছে প্রচুর
পুষ্টিগুণ এবং হৃদপিণ্ডের সুস্থতার জন্য প্রয়োজনীয় ফ্যাট রয়েছে বাদামের মধ্যে। যদি
আপনি ক্যান্সারের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ক্ষুধাহীনতায় ভুগে থাকেন অথবা ওজন কমাতে চান
তাহলে বাদাম হবে আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো। কারণ অল্প পরিমাণ বাদাম আপনাকে দিবে অনেক
পরিমাণ পুষ্টি প্রদানে সক্ষম। ইহাতে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট থাকার পাশাপাশি পটাশিয়াম,
আয়রন, জিঙ্ক, ম্যাগনেসিয়াম, ফোলেট, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, সেলেনিয়াম এবং ভিটামিন ই
থাকে। এছাড়াও কিছু ফাইবার এবং প্রোটিন ও
থাকে। আখরোট প্রদাহ রোধী ওমেগা৩ ফ্যাটি এসিডের চমৎকার একটি উৎস। কিছু গবেষণায় জানা
গেছে যে, সাপ্লিমেন্টের চেয়ে খাদ্য থেকে এই পুষ্টি উপাদানটি শোষণ করা ভাল। বাদামে
সেলেনিয়াম নামক অ্যান্টি ক্যান্সার উপাদান বিদ্যমান থাকার কারণে কোলন, ফুসফুস,
যকৃত, এবং অন্যান্য ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। এমকি বাদামের মাখনও আপনার দেহকে ক্যান্সার
থেকে দূরে রাখতে পারবে।
হলুদ
আমেরিকান
ক্যান্সার সোসাইটি গবেষণায় বলা হয়েছে হলুদে ‘কারকিউমিন’ নামক উপাদান রয়েছে, যা
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে। এছাড়া এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা দেহের টিস্যুর
মধ্যে প্রবেশ করে ভেতর থেকে দেহকে ক্যান্সার প্রতিরোধী করে তুলে। নিয়মিত কাঁচা
হলুদের দুধ বা মাছ ও মাংসের তরকারিতে প্রয়োজন মতো হলুদ ব্যাবহার করা যায়। হলুদ
দেহের ভালো কোষকে নষ্ট করতে বাধা সৃষ্টি করে এবং ক্যান্সার কোষকে নিস্তেজ করতে ইহা
সাহায্য করে থাকে। তাই নিয়মিত খাদ্যের মধ্যে হলুদ খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

চিকিৎসকরাও বলেন
পুষ্টিকর খাদ্যের খাওয়ার মাধ্যমেই বিভিন্ন প্রকার রোগ প্রতিরোধের কথা । শুনলে
আপনারা অবাক হবেন, এমন কিছু প্রাকৃতিক খাদ্য রয়েছে যা এই ক্যান্সারও প্রতিরোধ করতে
সক্ষম। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এই খাবারগুলো রাখা হলে মরণব্যাধি ক্যান্সার
থেকে দূরে থাকা সম্ভব যদি সৃষ্টিকর্তা চান। চলুন জেনে নেয়া যাক সেই খাবারগুলো
সম্পর্কে-
মধু
পূর্বের আলোচনা হতে পরিষ্কার হয়েছে যে, মধুতে ব্যাকটেরিয়া নির্মুলের ক্ষমতা বিদ্যমান। গ্যাস্ট্রিক ও ডিওডেনাল আলসার-এর জন্য দায়ী “হেলিকো-ব্যাকটর পাইলরী” নামক ব্যাকটেরিয়াকেও নির্মূল করতে পারে।
সেই সাথে মধু ক্যান্সার ও হৃদরোগ প্রতিহত করতে পারে। ক্যান্সার এবং হৃদরোগের অন্যতম কারণ হলো, মুক্তমূলক বা ফ্রিরেডিক্যাল।এন্টিঅক্সিডেন্ট, মূক্তমূলক বা ফ্রি রেডিক্যালের বিরুদ্ধে কাজ করে, ক্যান্সার, হৃদরোগসহ অনেক রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।মধুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এন্টি-অক্সিডেন্ট। মধু যত ঘন বা গাঢ় হবে, এন্ট্রি অক্সিডেন্ট এর পরিমাণ তত বেশী থাকবে।ফলে নিয়মিত মধু সেবনে ক্যান্সার ও হৃদরোগসহ বহুবিধ রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।মধুর সহিত কালিজিরা সেবনে ক্যান্সারের বিরুদ্ধে বিস্ময়কার ভূমিকা রাখতে সক্ষম।
বাদাম
বাদামে রয়েছে প্রচুর
পুষ্টিগুণ এবং হৃদপিণ্ডের সুস্থতার জন্য প্রয়োজনীয় ফ্যাট রয়েছে বাদামের মধ্যে। যদি
আপনি ক্যান্সারের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ক্ষুধাহীনতায় ভুগে থাকেন অথবা ওজন কমাতে চান
তাহলে বাদাম হবে আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো। কারণ অল্প পরিমাণ বাদাম আপনাকে দিবে অনেক
পরিমাণ পুষ্টি প্রদানে সক্ষম। ইহাতে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট থাকার পাশাপাশি পটাশিয়াম,
আয়রন, জিঙ্ক, ম্যাগনেসিয়াম, ফোলেট, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, সেলেনিয়াম এবং ভিটামিন ই
থাকে। এছাড়াও কিছু ফাইবার এবং প্রোটিন ও
থাকে। আখরোট প্রদাহ রোধী ওমেগা৩ ফ্যাটি এসিডের চমৎকার একটি উৎস। কিছু গবেষণায় জানা
গেছে যে, সাপ্লিমেন্টের চেয়ে খাদ্য থেকে এই পুষ্টি উপাদানটি শোষণ করা ভাল। বাদামে
সেলেনিয়াম নামক অ্যান্টি ক্যান্সার উপাদান বিদ্যমান থাকার কারণে কোলন, ফুসফুস,
যকৃত, এবং অন্যান্য ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। এমকি বাদামের মাখনও আপনার দেহকে ক্যান্সার
থেকে দূরে রাখতে পারবে।
হলুদ
আমেরিকান
ক্যান্সার সোসাইটি গবেষণায় বলা হয়েছে হলুদে ‘কারকিউমিন’ নামক উপাদান রয়েছে, যা
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে। এছাড়া এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা দেহের টিস্যুর
মধ্যে প্রবেশ করে ভেতর থেকে দেহকে ক্যান্সার প্রতিরোধী করে তুলে। নিয়মিত কাঁচা
হলুদের দুধ বা মাছ ও মাংসের তরকারিতে প্রয়োজন মতো হলুদ ব্যাবহার করা যায়। হলুদ
দেহের ভালো কোষকে নষ্ট করতে বাধা সৃষ্টি করে এবং ক্যান্সার কোষকে নিস্তেজ করতে ইহা
সাহায্য করে থাকে। তাই নিয়মিত খাদ্যের মধ্যে হলুদ খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
কালিজিরা
আমেরিকার বিখ্যাত প্রফেসর ডাঃ মোকামাল বলেছেন, ক্যান্সার সৃষ্টির অন্যতম কার হলো ফ্রি-রেডিক্যাল বা মুক্ত মূলক কালিজিরা তেল ফ্রি রেডিক্যাল গুলোর চর্তুদিকে একটি বন্ধন তৈরী করে, উহাতে ক্ষতিকর প্রভাব থেকে শরীরকে ক্যান্সার মুক্ত করে। পরবর্তীতে উহার মল-মূত্র ঘাম ইত্যাদির মাধ্যমে শরীর থেকে বের করে দেয়।
মাশরুম
মাশরুম আধুনিক
খাবার হিসেবে ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। যারা মাশরুম সংগ্রহ করে খায়, তারা
মাইকোফেজিস্টস বা ‘মাশরুম খাদক’ হিসেবে পরিচিত পেয়েছে। মাশরুম খোঁজার প্রক্রিয়াকে
সাধারণত মাশরুমিং বা মাশরুম শিকারিও নাম বলা হয়। ইহাতে রয়েছে ক্যান্সার প্রতিরোধী
উপাদান। এছাড়াও রয়েছে পুষ্টি ও ভেষজগুণ যা রোধ করবে ক্যান্সার।
সামুদ্রিক মাছ
সামুদ্রিক মাছে
ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড হৃদযন্ত্রকে সক্রিয় ও কার্যক্ষম রাখতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা পালন করে থাকে। ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড হৃদযন্ত্রের রিদমকে দ্রুততর করে,
ধমনীতে চর্বি জমার মাত্রাকে কমিয়ে দেয়, ধমনীতে পুরনো প্রদাহকে ঠাণ্ডা রাখতে এবং
রক্তচাপকে স্বাভাবিক রাখতে সহায়ক। গবেষকেরা জানিয়েছেন, হৃদরোগের ঝুঁকি কমানোর জন্য
প্রতি সপ্তাহে একজন মানুষের ১৭৫০ মিলিগ্রাম ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড দরকার পড়ে। আর এই
সামুদ্রিক মাছের মধ্যে বিদ্যমান থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাট এসিড যা প্রদাহ প্রতিরোধ করে
ফলে দেহের ক্যান্সার আক্রমনে বাধা সৃষ্টি করে।
খেজুর
খেজুর ক্যান্সার
প্রতিরোধ করে। গবেষণায় দেখা যায়, খেজুর পেটের ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। নিয়মিত
খেজুর খান তাদের বেলায় ক্যান্সারের ঝুঁকিটা কমে যায় অনেকাংশে।
রসুন
গবেষণায় দেখা
গেছে যে, যারা রসুন খায় তাদের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম থাকে। ইহা
ক্যান্সারের জীবাণু প্রতিরোধ করে। এছাড়া কিছু কিছু ক্যান্সারের জীবাণু ভেঙ্গে
ফেলতে সক্ষম হয়।
গ্রিন টি
গ্রিন টি বা
সবুজ চা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে অনেক উপকারী ও গুরুত্ব পালন করে। সবুজ চা এ রয়েছে
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যাটচীন নামক উপাদান থাকে, যা বিভিন্ন প্রকার ক্যান্সার
প্রতিরোধ করতে সক্ষম হয়। গবেষণায় আরো দেখা গেছে গ্রিন টি টিউমার ও হওয়া প্রতিরোধ
করে। অন্যান্য চায়ের চেয়ে গ্রিন টি পান করা বেশি উপকারী।
এছাড়াও দই,
বাঁধাকপি, টমেটো, পেঁয়াজ, গাজর, ডালিম, বেদানা, তরমুজ, সবুজ শাক ইত্যাদি
খাবারেরও ক্যান্সার প্রতিরোধী কার্যকারীতা আছে। তাই আমাদের সবার উচিত নিয়মিত এই
খাবারগুলো খাদ্য তালিকায় রাখা।
আমেরিকার বিখ্যাত প্রফেসর ডাঃ মোকামাল বলেছেন, ক্যান্সার সৃষ্টির অন্যতম কার হলো ফ্রি-রেডিক্যাল বা মুক্ত মূলক কালিজিরা তেল ফ্রি রেডিক্যাল গুলোর চর্তুদিকে একটি বন্ধন তৈরী করে, উহাতে ক্ষতিকর প্রভাব থেকে শরীরকে ক্যান্সার মুক্ত করে। পরবর্তীতে উহার মল-মূত্র ঘাম ইত্যাদির মাধ্যমে শরীর থেকে বের করে দেয়।
মাশরুম
মাশরুম আধুনিক
খাবার হিসেবে ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। যারা মাশরুম সংগ্রহ করে খায়, তারা
মাইকোফেজিস্টস বা ‘মাশরুম খাদক’ হিসেবে পরিচিত পেয়েছে। মাশরুম খোঁজার প্রক্রিয়াকে
সাধারণত মাশরুমিং বা মাশরুম শিকারিও নাম বলা হয়। ইহাতে রয়েছে ক্যান্সার প্রতিরোধী
উপাদান। এছাড়াও রয়েছে পুষ্টি ও ভেষজগুণ যা রোধ করবে ক্যান্সার।
সামুদ্রিক মাছ
সামুদ্রিক মাছে
ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড হৃদযন্ত্রকে সক্রিয় ও কার্যক্ষম রাখতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা পালন করে থাকে। ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড হৃদযন্ত্রের রিদমকে দ্রুততর করে,
ধমনীতে চর্বি জমার মাত্রাকে কমিয়ে দেয়, ধমনীতে পুরনো প্রদাহকে ঠাণ্ডা রাখতে এবং
রক্তচাপকে স্বাভাবিক রাখতে সহায়ক। গবেষকেরা জানিয়েছেন, হৃদরোগের ঝুঁকি কমানোর জন্য
প্রতি সপ্তাহে একজন মানুষের ১৭৫০ মিলিগ্রাম ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড দরকার পড়ে। আর এই
সামুদ্রিক মাছের মধ্যে বিদ্যমান থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাট এসিড যা প্রদাহ প্রতিরোধ করে
ফলে দেহের ক্যান্সার আক্রমনে বাধা সৃষ্টি করে।
খেজুর
খেজুর ক্যান্সার
প্রতিরোধ করে। গবেষণায় দেখা যায়, খেজুর পেটের ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। নিয়মিত
খেজুর খান তাদের বেলায় ক্যান্সারের ঝুঁকিটা কমে যায় অনেকাংশে।
রসুন
গবেষণায় দেখা
গেছে যে, যারা রসুন খায় তাদের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম থাকে। ইহা
ক্যান্সারের জীবাণু প্রতিরোধ করে। এছাড়া কিছু কিছু ক্যান্সারের জীবাণু ভেঙ্গে
ফেলতে সক্ষম হয়।
গ্রিন টি
গ্রিন টি বা
সবুজ চা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে অনেক উপকারী ও গুরুত্ব পালন করে। সবুজ চা এ রয়েছে
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যাটচীন নামক উপাদান থাকে, যা বিভিন্ন প্রকার ক্যান্সার
প্রতিরোধ করতে সক্ষম হয়। গবেষণায় আরো দেখা গেছে গ্রিন টি টিউমার ও হওয়া প্রতিরোধ
করে। অন্যান্য চায়ের চেয়ে গ্রিন টি পান করা বেশি উপকারী।
এছাড়াও দই,
বাঁধাকপি, টমেটো, পেঁয়াজ, গাজর, ডালিম, বেদানা, তরমুজ, সবুজ শাক ইত্যাদি
খাবারেরও ক্যান্সার প্রতিরোধী কার্যকারীতা আছে। তাই আমাদের সবার উচিত নিয়মিত এই
খাবারগুলো খাদ্য তালিকায় রাখা।
No comments