Banners

আলী ইবনে আবু তালিবের ফযীলত।The virtue of Ali ibn Abu Talib.

অনুচ্ছেদ :৪১

আলী ইবনে আবু তালিবের ফযীলত।

৬০৪০। সাঈদ ইবনে মুসাইয়াব (রা) আমের ইবনে সা‘দ ইবনে আবী ওয়াক্কাস (রা) থেকে, তিনি তাঁর পিতা (সা‘দ ইবনে ওয়াক্কাস) থেকে বর্ণনা করেছেন। তাঁর পিতা (সা’দ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আলীকে (রা) লক্ষ্য করে বলেন, ‍তুমি তো আমার নিকট তদ্রূপ যেরূপ হারূনের স্থান মূসার নিকট। (তোমার মর্যাদা অপরিসীম) পার্থক্য এতটুকু যে, আমার পরে কোন নবী নেই। সাঈদ (রা) বলেন, এরপর আমি এ রিওফাতের সম্পর্কে সা’দের সাথে সাক্ষাৎ করতে ইচ্ছা করলাম। অতঃপর সা‘দ ইবনে ওয়াক্কাসের সাথে সাক্ষাৎ করে আমের (রা) আমাকে যে হাদীসটা বর্ণনা করে শুনিয়েছেন, তা তাঁকে শুনিয়ে দিলাম। শুনে তিনি বললেন, আমিও তা শুনেছি। আমি জিজ্ঞেস করলাম আপনি কি শুনেছেন? রাবী বলেন, এসময় তিনি দুটি আঙ্গুলী দু’কানের উপর রাখলেন (অর্থাৎ জিজ্ঞেস করলেন আপনি কি নিজ কানে শুনেছেন?) তিনি বললেন, হ্যাঁ তা না হলে উভয়ে নীরব ভূমিকা পালন করতো।

৬০৪১। আমের ইবনে সা‘দ ইবনে ওয়াক্কাস (রা) তাঁর পিতা (সা‘দ) থেকে বর্ণনা করেছেন। আমের (রা) বলেন, মুয়াবিয়া ইবনে সুফিয়ান (রা) সা‘দকে (রা) আমীর নিযুক্ত করে বললেন, হে সা‘দ! আবু তুরাবকে (আলীকে) গালি দিতে তোমাকে কিসে বাধা দিচ্ছে? উত্তরে সা‘দ (রা) বললেন, যতক্ষণ তিনটা কথা, যা তাঁর সানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমার স্মরণ থাকবে, আম কখনও তাঁকে গালি দিতে পারব না। এ তিনটা কথার একটাও আমার জন্যে হওয়া আমার কাছে লাল রংয়ের বহু সংখ্যক পশু অপেক্ষাও অধিকতর প্রিয়।
      (১) আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে তাঁর শানে বলতে শুনেছি- কোন এক যুদ্ধে (তাবুকের যুদ্ধে) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকে মদীনায় নিজ স্থলাভিষিক্ত নিয়োগ করলে তিন মহানবীকে বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমাকে মহিলাদের ও বালক বালিকাদের মধ্যে আপনি স্থলাভিষিক্ত নিয়োগ করলেন? উত্তরে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তুমি কি এ কথা পছন্দ কর না যে, ‍তুমি আমার নিকট এরূপ স্থান লাভ করবে যেরূপ হারূন আলাইহিস সালাম মূসা আলাহিস সালামের নিকট স্থান লাভ করেছিল? কেবল পার্থক্য এই যে, আমার পরে নবুয়্যতের কোন স্থান নেই।
       (২) আমি খায়বারের যুদ্ধের দিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, আমি আগামীকাল এমন এক ব্যক্তির হাতে ইসলামের পতাকা দিব যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে প্রাণ দিয়ে ভালবাসে আর আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ও তাঁকে খুব ভালবাসে। সা‘দ (রা) বলেন, (একথা শুনে) আমরা সবাই ঐ পতাকা লাভের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করলাম। অবশেষে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হুকুম দিলেন, তোমরা আলীকে আমার কাছে ডেকে আন। তাঁকে চক্ষুরোগে আক্রান্ত অবস্থায় হাযির করা হল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর নিজ থুথু দিয়ে দিলেন (এতে তিনি ভাল হয়ে গেলেন)। এরপর তিনি তাঁর হাতে ইসলামের ঝাণ্ডা তুলে দিলেন এবং মহান আল্লাহ তাঁর হাতে ইসলামের বিজয় দান করলেন।
       (৩) যখন এ আয়াতটুকু নাযিল হল, তখন জনাব রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আলীকে (রা), ফাতেমা (রা) ও ইমাম হাসান ও হুসাইনকে ডেকে আনলেন, আর তিনি বললেন, হে আল্লাহ! এরা আমার পরিবারস্থ লোক।

৬০৪২। সা‘দ ইবরাহীম (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি ইবরাহীম ইবনে সা‘দের নিকট শুনেছি। তিনি সা‘দ থেকে তিনি নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেছেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আলীকে (রা) সম্বোধন করে বললেন, তুমি কি এটা পছন্দ কর না যে, তুমি আমার কাছে এরূপ মর্যাদাশীল হবে যেরূপ হারূন (আ) মূসার (আ) নিকট মর্যাদা লাভ করেছিল?

৬০৪৩। আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খাইবারের দিন বললেন, আমি অবশ্যই এ ঝাণ্ডা এমন এক ব্যক্তিকে প্রদান করব যে, আল্লাহ ও রাসূলকে প্রাণ দিয়ে ভালবাসে। মহান আল্লাহ তাঁর হাতে মুসলমানদেরকে বিজয় দান করবেন। একথা শুনে উমার ইবনে খাত্তাব (রা) বলেন, আমি কখনও নেতৃত্বে পছন্দ করিনি কেবল ঐদিন নেতৃত্বের প্রতি আগ্রহী হয়েছি। তিনি বলেন, আমি এ আশায় যে আমাকে আহ্বান করা হবে, নিজেকে জাহির করে আগ্রহ প্রকাশ করলাম। (পরে দেখা গেল) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আলী ইবনে আবু তালিবকে যেকে তাঁকে ঝাণ্ডা প্রদান করলেন এবং বললেন, ঝাণ্ডা নিয়ে অগ্রসর হও, ডানে বামে তাকিওনা যে পর্যন্ত আল্লাহ তোমাকে বিজয় দান না করেন। রাবী বলেন, আলী (রা) কিছুদূর অগ্রসর হয়ে থেমে গেলেন আর এদিক সেদিক না তাকিয়ে চিৎকার করে বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! কোন্ কথার উপর মানুষের সাথে যুদ্ধ করব? রাসূলুল্লাহ বললেন, যে পর্যন্ত না মানুষ এ সাক্ষ্য দেয় যে, আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই এবং মুহাম্মা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রাসূল- যুদ্ধ করতে থাক। যখন তারা একাজ করবে, তারা তোমার থেকে তাদের জান ও মালকে রক্ষা করতে সক্ষম হবে। কেবল অনিবার্য্ হক বাকী থাকবে। আর তাদের হিসাব আল্লাহর নিকট সোপর্দ।

৬০৪৬। ইয়াযীদ ইবনে হাইয়্যান বলেন, একবার আমি হুসাইন ইবনে সাবুরা এবং উমার ইবনে মুসলিম যায়েদ ইবনে আরকামের (রা) নিকট গেলাম। যখন তাঁর নিকট বসলাম, তখন হুসাইন (রা) তাঁকে বললেন- হে যায়েদ! আপনি তো অনেক কল্যাণ লাভ করেছেন। আপনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে স্বচক্ষে দেখেছেন, তাঁর কথা শুনেছেন, তাঁর সাথে যুদ্ধ করেছেন, তাঁর পিছনে নামায পড়েছেন। যে যায়েদ! আপনি অনেক কল্যাণ লাভ করেছেন। দয়া করে আপনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে যা কিছু শুনেছেন, তা আমাদেরকে বর্ণনা করে শুনান। যায়েদ (রা) বললেন, ভাতিজা! আল্লাহর কসম! আমি বৃদ্ধ বয়সে পৌঁছে গেছি, আমার আয়ূস্কাল অনেক হয়েছে। তাই কিছু কিছু কথা যা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে শুনে মনে রেখেছিলাম, ভুলে গেছি। অতএব আমি যা কিছু তোমাদেরকে বর্ণনা করে শুনাই তা তোমরা সাদরে গ্রহণ কর। আর যা না বলি, তার জন্য আমাকে বলতে বাধ্য করো না। অতঃপর বললেন, একদিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কা ও মদীনার মাঝখানে অবস্থিত ‘খুম’ নামক জলাশয়ের নিকট আমাদের উদ্দেশ্যে দাঁড়িয়ে ভাষণ দিচ্ছিলেন। ভাষণের শুরুতে তিনি আল্লাহর প্রশংসা ও গুণগান করলেন, ওয়ায্ করলেন, উপদেশ দিলেন। অতঃপর বললেন, আম্মা বা‘দ! ওহে সমবেত জনগণ! আমি তোম মানুষই! অচিরেই আমার প্রভুর তরফ থেকে দূত এসে যাবে আর আমি তার ডাকে সাড়া দিব। আমি তোমাদের মাঝে দুটি ভারী (মূল্যবান) বস্তু রেখে যাচ্ছি প্রথমটি আল্লাহর কিতাব (কুরআন) যা হেদায়েত ও নূরে পরিপূর্ণ। অতএব তোমরা আল্লাহর কিতাবকে ধারণ কর এবং মজবুত করে আঁকড়ে ধর। তিনি আল্লাহর কিতাবের ব্যাপারে উদ্ধুদ্ধ করলেন ও উৎসাহ প্রদান করলেন। অতঃপর বললেন, দ্বিতীয়তঃ আমার পরিবার। আমি আমার পরিবার সম্পর্কে তোমাদেরকে আল্লাহর কথা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি। আমার পরিবার সম্পর্কে তোমাদেরকে আল্লাহর কথা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি। হুসাইন (রা) তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পরিবারস্থ লোক কারা? তাঁর স্ত্রীগণ তাঁর পরিবারের অন্তভূক্ত নয় কি? বললেন, হাঁ; তাঁর স্ত্রীগণ পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। বরং তাঁরাও তাঁর পরিবারের অন্তর্ভূক্ত, তাঁর পরে যাদের উপর সাদকা হারাম। হুসাইন জিজ্ঞেস করলেন তাঁরা কারা? তাঁরা হচ্ছে- আলীর বংশধর, উকায়েল ও জাফরের বংশধর এবং আব্বাসের বংশধর। হুসাইন জিজ্ঞেস করলেন, এদের সবাই কি সাদকা থেকে বঞ্চিত? বললেন, হাঁ!

৬০৪৭। সূত্রদ্বয়ের রাবী মুহাম্মাদ ইবনে ফুযায়েল ও জারীর উভয়ে আবু হাইয়্যান থেকে এ সূত্রে ইসমাঈলের হাসীদের অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। জারীরের হাদীসে একথাটুকু বাড়িয়ে বলেছেন, “আল্লাহর কিতাব যাতে হেদায়েত ও নূর রয়েছে। যে ব্যক্তি তা ধারণ করবে ও মজবুতভাবে আঁকড়ে রাখবে সে হেদায়েতের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকবে। আর যে এতে ভুল করবে সে পথভ্রষ্ট হবে।

৬০৪৮। ইয়াযীদ ইবনে হাইয়্যান থেকে বর্ণিত। তিনি যায়েদ ইবনে আরকাম (রা) থেকে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, একবার আমরা যায়েদ ইবনে আরকামের নিকট গেলাম এবং তাঁকে বললাম, আপনি তো উত্তম সুযোগ পেয়েছেন। আপনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সহচর্য্ লাভ করেছেন, তাঁর পিছনে নামায পড়েছেন এরপর আবু হাইয়্যানের হাদীস সদৃশ হাদীস বর্ণনা করেছেন। ব্যতিক্রম এই যে, তিনি একথা বর্ণনা করেছেন- ‘সাবধান’! আমি তোমাদের মাঝে দুটো ভারী (মূল্যবান) বস্তু রেখে যাচ্ছি। তার একটি কিতাব (কুরআন) এটা হচ্ছে আল্লাহর রজ্জু (যোগসূত্র); যে কুরআনকে অনুসরণ করবে সে হেদায়েত উপর প্রতিষ্ঠিত থাকবে আর যে তা পরিত্যাগ করবে সে ভ্রান্ত পথে পরিচালিত হবে।’ আর উক্ত বর্ণনায় একথাটুকুও আছে, আমরা জিজ্ঞেস করলাম, তাঁর স্ত্রীগণও কি পরিবারের মধ্যে শামিল? তিনি বললেন না, আল্লাহর কসম! নারী তো পুরুষের সাথে একটা নির্দিষ্ট কাল পর্যন্ত থাকে। অতঃপর পুরুষ (অনেক সময়) তাকে তালাক দিয়ে দেয়। তখন সে তার পিতা ও স্বগোত্রর নিকট ফিরে যায়। “আহলে বাইত” হচ্ছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ঔরসজাত ও বংশোদ্ভূত ঐসব নিকটতম আত্মীয় যারা তাঁর পরে সাদকা থেকে বঞ্চিত।

৬০৪৯। আবু হাযেম সূত্রে সাহল ইবনে সা‘দ (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মারওয়ানের বংশ থেকে এক ব্যক্তি মদীনার শাসনকর্তা নিযুক্ত হলে সে সাহল ইবনে সা‘দকে ডেকে তাঁকে আদেশ করল যেন তিনি আলী (রা)-কে গালি দেন। আবু হাযেম বলেন, সাহল (রা) গালি দিতে অস্বীকার করলেন। তৎপর সে বলল, যদি তুমি গালি দিতে রাজী না হও, তবে বল, ‘আল্লাহ আবু তুরাবের প্রতি লা’নত বর্ষণ করুক’। তখন সাহল (রা) বললেন, আলী (রা)-এর নিকট আবু তরাব অপেক্ষা অধিকতর প্রিয় আর কোন নাম ছিল না আর তিনি অত্যন্ত খুশী হতেন যখন তাঁকে এ নামে ডাকা হতো। অতঃপর সে সাহলকে বলল, আমাদেরকে এর ইতিবৃত্ত সর্ম্পকে জানিয়ে দাও কেন তাঁকে আবু তুরাব নামে আখ্যয়িত করা হয়েছে? সাহল (রা) বলতে লাগলেন: একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফাতিমার (রা) বাড়ীতে এসে আলীকে (রা) ঘরে পেলেন না। না পেয়ে তিনি জিজ্ঞেস করলেন, চাচাতো ভাই কোথায়? ফাতিমা (রা) বললেন, আমার ও তাঁর মধ্যখানে কিছুটা (মতানৈক্য) হওয়ার তিনি আমার প্রতি রাগ করেছেন। (একথা শুনে) মহানবী  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বের হয়ে গেলেন এবং আমার নিকট বিশ্রাম গ্রহণ করলেন না। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক ব্যক্তিকে আদেশ করলেন: দেখ তো সে কোথায় আছে? ব্যক্তি এসে বলল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! তিনি মসজিদে শুয়ে আছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদে এসে দেখলেন, তিনি কাত হয়ে শুয়ে আছেন, এক পাশ থেকে চাদরখানা পড়ে গেছে আর তাঁর পায়ে মাটি লেগে আছে। এ অবস্থা দেখে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর গা থেকে মাটি মুছে দিতে লাগলেন এবং বললেন, উঠ! হে আবু তুরাব! হে আবু তুরাব!

সহীহ মুসলিম
[সপ্তম খণ্ড]
ইমাম আবুল হুসাইন মুসলিম ইবনুল হাজ্জাজ (র)
হাদিস নং-৬০৪০, ৬০৪১, ৬০৪২, ৬০৪৩, ৬০৪৬, ৬০৪৭, ৬০৪৮ এবং ৬০৪৯।
অনুবাদ: মাওলানা আফলাতুন কায়সার; সম্পাদনা: মাওলানা মুহাম্মাদ মূসা

বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার, ঢাকা

No comments

Powered by Blogger.